রাঙ্গুনিয়ায় স্বল্প ও মধ্যআয়ের প্রবাসীদের জন্য আবাসন গড়ে তোলা হবে - ইফতেখার হোসেন বাবুল

রাঙ্গুনিয়ায় স্বল্প ও মধ্যআয়ের প্রবাসীদের জন্য আবাসন গড়ে তোলা হবে - ইফতেখার হোসেন বাবুল
শৈশবে নিজ গ্রামের বাড়িতে বঙ্গবন্ধুকে খুব কাছে থেকে দেখে বঙ্গবন্ধুর প্রতি অনুপ্রাণিত হয়ে আওয়ামী ঘরানার রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। প্রবাসে দলমত নির্বিশেষে সকলের পছন্দের মানুষ আবুধাবী বঙ্গবন্ধু কেন্দ্রীয় পরিষদ সভাপতি ইফতেখার হোসেন বাবুল। রাঙ্গুনিয়া টুয়েন্টি ফোর ডট কম কে একান্ত সাক্ষাতকার দিয়েছেন তিনি। সাক্ষাতকার নিয়েছেন আমাদের সংবাদদাতা আব্বাস হোসাইন আফতাব ও জগলুল হুদা । পাঠকদের উদ্দেশ্যে তা তুলে ধরা হলো।
প্রতিবেদক : রাজনীতিতে হাতেখড়ি কখন কিভাবে?
ইফতেখার হোসেন বাবুল : মূলত স্কুল জীবন থেকেই আমার রাজনৈতিক জীবনের শুরু। ১৯৮০ সালে আওয়ামী লীগ নেতা সাদেক চৌধুরী তৎকালীন রাঙ্গুনিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি থাকাকালে আমি সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করি। এছাড়াও আমি কলেজ জীবনে চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্ন সম্পাদক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সদস্য ছিলাম। এছাড়াও ২০০০ সাল থেকে আবুধাবী বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছি। ২০১২ সালে চট্টগ্রাম উত্তরজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য হই।
প্রতিবেদক: রাজনীতির বাইরে আর কোন সামাজিক কর্মকান্ডে জড়িত আছেন কী ?
ইফতেখার হোসেন বাবুল : হ্যাঁ। আবুধাবীস্থ রাঙ্গুনিয়া সমিতির আহবায়ক, আবুধাবী চট্টগ্রাম সমিতির উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করে চলেছি। এছাড়াও চট্টগ্রাম ইসলামী স্টুডেন্ট স্কুল এন্ড কলেজের পরিচালনা পরিষদ সদস্য, মরিয়মনগর জামে মসজিদের সভাপতির পদে দায়িত্বে আছি।
প্রতিবেদক: প্রবাসে কখন থেকে ?
ইফতেখার হোসেন বাবুল : ১৯৮১ সালে কর্মজীবনের উদ্দেশ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাতে পাড়ি দিই। এখন পর্যন্ত প্রবাসে আছি।
প্রতিবেদক : প্রবাসে কোন পেশায় আছেন।
ইফতেখার হোসেন বাবুল : প্রবাসে আমি গার্লস বিউটি ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি কোম্পানিতে কর্মরত আছি।
প্রতিবেদক : প্রবাসে দলমত নির্বিশেষে সকলের কাছে আপনি গ্রহনযোগ্য ব্যক্তি । আপনার কোন কাজটি আপনাকে  জনপ্রিয় করে তুলেছে ?
ইফতেখার হোসেন বাবুল : সকলের কাছে কতটুকু গ্রহনযোগ্য জানি না। তবে আমি ৬ষ্ট শ্রেণিতে  অধ্যয়নরত অবস্থায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের রাঙ্গুনিয়ার বাড়িতে আসেন। আমার জেঠা প্রবীন আওয়ামীলীগ নেতা জামাল উদ্দিন কন্ট্রাকটরের বাড়িতে দুপুরে আপ্যায়ন করা হয়। তখন বঙ্গবন্ধুকে খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে আমার। উনার অসাধারণ মানবিক গুনাবলী আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। তখন থেকেই দলমত নির্বিশেষে সকলের প্রয়োজনে নিজেকে নিয়োজিত করার চেষ্টা করেছি
প্রতিবেদক : রাঙ্গুনিয়াবাসীর জন্য  আপনার কোন পরিকল্পনা আছে কী ?
ইফ্তেখার হোসেন বাবুল : আধুনিক রাঙ্গুনিয়ার রূপকার, সাবেক সফল মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এমপি মহোদয়ের ঐকান্তিক প্রচেষ্ঠায় এগিয়ে যাচ্ছে রাঙ্গুনিয়া। গত ৭ বছরের তিনি এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ড সম্পন্ন করেছেন। প্রবাসীদের জন্যও ড. হাছান মাহমুদ সাহেবের যথেষ্ট আন্তরিকতা রয়েছে। রাঙ্গুনিয়ার উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় অংশীদার হতে আগামীতে আবুধাবী রাঙ্গুনিয়া সমিতি ও ড. হাছান মাহমুদ এমপি’র প্রচেষ্ঠায় গরীব শিক্ষার্থীদের জন্য রাঙ্গুনিয়ায় একটি কারিগরী বিদ্যালয় ও একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করার পরিকল্পনা আছে।
প্রতিবেদক : প্রবাসী রাঙ্গুনিয়াবাসীদের নিয়ে আপনার কোন পরিকল্পনা আছে ?
ইফতেখার হোসেন বাবুল : আপনারা জানেন দেশে মূল্যবান রেমিটেন্স আমদানি করার জন্য নিজের দেশ ও স্বজনদের ছেড়ে সুদূর প্রবাসে দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছে বাংলাদেশী শ্রমিকরা। এছাড়াও একজন প্রবাসী যখন দেশে আসে তখন সে সমাজের নানা কর্মকান্ডে অংশ গ্রহন করে। অন্তত সে মসজিদে একটি ঘড়ি দিয়ে হলেও সহায়তা করে। অথচ প্রবাসীরা যখন প্রবাসে থাকে অনেক সময় তাদের নিজের ভিটে বাড়ি অন্যজন দখলে নিয়ে নেয় । এছাড়াও সে সামাজিক নানা ভোগান্তির স্বীকার হতে হয়। অনেক সময় সে দীর্ঘদিন প্রবাসে থাকাতে কোথায় গিয়ে বিচার পায়না। এটা খুবই দুঃখ জনক।
প্রতিবেদক : আপনার শিক্ষা জীবনের কথা বলুন।
ইফতেখার হোসেন বাবুল : মরিয়মনগর সরকারী প্রাথামিক বিদ্যালয় থেকে প্রাথামিক শিক্ষা, রাঙ্গুনিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মেট্টিক(এস.এস.সি), চট্টগ্রাম কলেজ থেকে এইচ.এস.সি ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স ডিগ্রি অর্জন করি।
প্রতিবেদক : আপনার পারিবারিক জীবনের কথা বলূন।
ইফতেখার হোসেন বাবুল : ১৯৭৬ সালে মরিয়মনগর অছি মিঞা সওদাগরের নাতনী ও রাঙ্গুনিয়ার প্রভাবশালী আওয়ামীলীগ নেতা ইলিয়াছ হায়দারের বোন ওয়াহেদা সুলতানাকে বিয়ে করে দাম্পত্য জীবনের শুরু করি। বর্তমানে আমাদের ২ মেয়ে ও ১ ছেলে রয়েছে।
প্রতিবেদক : শত ব্যস্ততার মাঝেও আমাদেরকে সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ইফতেখার হোসেন বাবুল : আপনাদের সকল পাঠক, লেখক ও সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনাদের মাধ্যমে রাঙ্গুনিয়াবাসীকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি ও সকলের কাছে দোয়া কামনা করছি।



Read More

পাক্ষিক রূপালি রাঙ্গুনিয়া পত্রিকার সম্পাদক এনায়েতুর রহিমকে হত্যার হুমকি

পাক্ষিক রূপালি রাঙ্গুনিয়া পত্রিকার সম্পাদক এনায়েতুর রহিমকে হত্যার হুমকি


E,Rahim news pic
জগলুল হুদা,রাঙ্গুনিয়া : ড. হাছান মাহমুদ এমপি’র একান্ত সহকারি ও রাঙ্গুনিয়া থেকে ২০ বছর ধরে প্রকাশিত পাক্ষিক রূপালি রাঙ্গুনিয়া পত্রিকার প্রতিষ্টাতা সম্পাদক এনায়েতুর রহিমকে মুঠোফোনে হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে রাঙ্গুনিয়া থানায় সাধারন ডায়রী করা হয়েছে। এনায়েতুর রহিমকে হত্যার হুমকি দেয়ায় নিন্দা জানিয়েছে রাঙ্গুনিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকরা।
সাংবাদিক এনায়েতুর রহিম জানান, গত শনিবার সকাল ১১ টায় তাঁর মরহুম পিতার নামে নিবন্ধনকৃত একটি পারিবারিক নাম্বারে ফোন করে তাকে হত্যার হুমকি দেয়া হয়। অজ্ঞাতনামা একটি কল তার পরিবারের মোবাইলে আসলে ফোনটি এনায়েতুর রহিমের পরিবারের সদস্য রিসিভ করেন। ফোন কল রিসিভ করার পর পরই এনায়েতুর রহিমকে চট্টগ্রাম শহরে পাওয়া গেলে হত্যার হুমকি দেয়া হয়।
এই ব্যাপারে জানতে চাইলে রাঙ্গুনিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) মুজিরবুর রহমান জানান, তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে হুমকির ব্যাপারে তদন্ত করা হচ্ছে।
মুঠোফোনে ঢাকায় অবস্থানরত এনায়েতুর রহিম হুমকির ব্যাপারে সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, একটি মহল আদর্শিক রাজনীতির কাছে পরাজিত হয়ে আমাকে হত্যার হুমকি দিলেও তাতে আমি বিচলিত নয়। তিনি জানান রাজনীতি ও সাংবাদিকতা ফুল শয্যা নয়। বীর পুরুষরা পেছন থেকে কখনও হুমকি দেয় না।
এদিকে সাংবাদিক এনায়েতুর রহিমকে হত্যার হুমকি দেয়ায় নিন্দা জানিয়েছেন রাঙ্গুনিয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আলী, সিনিয়র সাংবাদিক পান্থনিবাস বড়ুয়া, এমএ কোরেশী শেলু, রেজাউল করিম, মো.রফিকুল্লাহ, আনোয়ার শাহাদাত হোসেন, আব্বাস হোসাইন আফতাব, মন্জুরুল আলম, জগলুল হুদা, হাশেম তালুকদার, প্রবাসী সাংবাদিক মোস্তাফা জাহেদ, সাজ্জাতুল মোক্তার প্রমুখ।
Read More

দলীয় মনোনয়ন পেতে ব্যাকুল প্রার্থীরা

দলীয় মনোনয়ন পেতে ব্যাকুল প্রার্থীরা
দলীয় মনোনয়ন পেতে ব্যাকুল প্রার্থীরা

http://bhorer-dak.com/2015/11/10/30243.php

দলীয় মনোনয়ন পেতে ব্যাকুল প্রার্থীরা



Published : Tuesday, 10 November, 2015 at 12:00 AM, Update: 09.11.2015 8:53:22 PM    

দলীয় মনোনয়ন পেতে ব্যাকুল প্রার্থীরাজগলুল হুদা, রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা : সারাদেশের মতো প্রথমবারের মতো আগামী ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দলীয় পরিচয়ে পৌরসভা নির্বাচন। নির্বাচনকে সামনে রেখে এখন থেকেই দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়ে গেছে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের। মনোনয়ন পেতে দলীয় শীর্ষপর্যায়ের নেতাদের শরণাপন্ন হচ্ছেন নির্বাচনের প্রার্থীরা। প্রচারণা চালাচ্ছেন বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমেও। বিভিন্ন এলাকা ঘুরে নিজের প্রার্থিতার জানান দিচ্ছেন অনেকেই। তবে আওয়ামী লীগ প্রকাশ্যে প্রচারণা চালালেও বিএনপি প্রচারণা চালাচ্ছেন অনেকটা নিরবে। সুত্রে জানা যায়, দেশের দুই প্রধান দল আওয়ামীলীগ ও বিএনপি  সমর্থিত ডজন খানেক মনোনয়ন প্রত্যাশীর নাম শুনা যাচ্ছে আসন্ন রাঙ্গুনিয়া পৌরসভা নির্বাচনে। স্থানীয় এমপি ও দলীয় সিনিয়র নেতাদের কাছে নিজের অবস্থান তুলে ধরার চেষ্টা করছেন তাদের কেউ কেউ। তবে দলীয় সিনিয়ন নেতারা জানিয়েছেন, প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে স্থানীয় এমপি এবং দলের কেন্দ্রীয় ও জেলা পর্যায়ের নেতাদের মতামত-ই প্রাধান্য থাকবে। ডিসেম্বরের শেষ নাগাদ সারাদেশে শুরুহবে নির্বাচন। পৌরসভা নির্বচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি থেকে ১৪ জন প্রাথীর নাম শোনা যাচ্ছে। এদের মধ্যে বর্তমান পৌর মেয়র খলিলুর রহমান চৌধুরী দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারে বেশ আশাবাধী। তিনি জানিয়েছেন, দল তাকে মনোনয়ন দিক আর না দিক তিনি নির্বাচনে প্রার্থী হবেন। তবে দলের সম্ভাব্য অপরাপর প্রার্থীরাও দলীয় মনোনয়ন পেতে কাউকে ছাড় দিতে নারাজ। তারাও দলীয় মনোনয়ন পেতে দৃঢ় আশাবাদী। তাই দলীয় মনোনয়ন পাবার ক্ষেত্রে সমান তালে এগোচ্ছেন চট্টগ্রাম উত্তরজেলা আওয়ামীলীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক শাহজাহান সিকদার, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক কামরুল ইসলাম এবং পৌরসভা আওয়ামীলীগের সভাপতি মাষ্টার আসলাম খাঁন। এছাড়াও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আকতার হোসেন খাঁন, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার খাইরুল বশর মুন্সি, সাবেক যুবলীগ নেতা মাহবুব আলম ও পৌর আওয়ামী লীগ নেতা ইমাম উদ্দিন খোকন নিজেদের প্রার্থী হিসেবে দলের কাছে মনোনয়ন চাইবেন বলে জানিয়েছেন। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় ভাবে ঘোষণা করা হয়েছে বিএনপি এবার পৌরসভা নির্বাচনে অংশ নেবে। তাই সাংগঠনিক ভাবে দুর্বল হয়ে পড়া বিএনপিও পিছিয়ে নেই দলীয় মনোনয়ন পেতে। রাঙ্গুনিয়ার বিএনপি অঙ্গনে রাউজানের চৌধুরী পরিবারের প্রভাব পূর্বের মতো না থাকলেও এই পরিবারের সাথে স্থানীয় একটি গ্রুপের প্রার্থীর মধ্যে রয়েছে বেশ টানাপোড়েন। তাই চৌধুরী পরিবারের প্রার্থীদের বাইরেও অনেক প্রার্থীদের নাম বিভিন্ন মাধ্যমে জানা যাচ্ছে। এবার বিএনপি থেকে সাবেক পৌর মেয়র নুরুল আমিন তালুকদার, পৌরসভা বিএনপির আহ্বায়ক মাহাবুব ছাফা, যুগ্ন আহবায়ক ও পৌর কাউন্সিলর হেলাল উদ্দিন শাহ, পৌর কাউন্সিলর আবদুস ছামাদ খাঁন, পৌরসভার বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক আবদুস সালাম ও পৌর বিএনপি নেতা বাদশা আলম সওদাগর দলীয় ফোরামে মনোনয়ন পেতে চাইবেন বলে জানিয়েছেন। এছাড়াও কমিউনিস্ট পার্টির প্রমোদ বরণ বড়ুয়া, ইসলামী ফ্রন্ট নেতা ও উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. আকতার হোসেন, জাতীয় পার্টি নেতা ও সাবেক এম.পি নজরুল ইসলাম তাদের স্ব স্ব দল থেকে প্রার্থী দেবেন বলে জানিয়েছেন।

পৌরসভা পরিচিতি : ১৯৯৭ সালে উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ও রাঙ্গুনিয়া বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক থাকাকালীন সময়ে মাষ্টার আসলাম খাঁন রাঙ্গুনিয়াকে পৌরসভায় উন্নিত করার জন্য প্রস্তাব করেন। তৎকালীন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী প্রয়াত জিল্লুর রহমান কাছে আবেদন পত্রও জমা দেন। পরবর্তীতে ২০০০ সালে মরহুম নেতা ছাদেক চৌধুরীর একান্ত প্রচেষ্টায় তৎকলীন আওয়ামী লীগ সরকার উপজেলার পারুয়া, পোমরা, স্বনির্ভর রাঙ্গুনিয়া, ও মরিয়মনগর ইউনিয়নের ৮ বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ে রাঙ্গুনিয়াকে তৃতীয় শ্রেণির পৌরসভায় উত্তীর্ণ করেন।

- See more at: http://bhorer-dak.com/2015/11/10/30243.php#sthash.ohzzBxlt.dpuf
Read More