আব্বাস হোসাইন আফতাব : বর্ষার টানা বর্ষনে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার কর্ণফুলি ও ইছামতি নদীর দুই তীরের বাসিন্দাদের মাঝে ভাঙ্গনের শঙ্কা দেখা দিয়েছে। চলতি বর্ষায় ভাঙ্গন আতঙ্কে রয়েছে নদীর দুই পাড়ের শত শত বাসিন্দা। কর্ণফুলি নদীর শাখা উদলবুনিয়া খালের ভাঙ্গনে দক্ষিন রাঙ্গুনিয়ার পদুয়া ইউনিয়নের নাপিত পুকুরিয়ায় ভাঙ্গনের মুখে পড়েছে একটি নবনর্মিত মসজিদ, দাখিল মাদ্রাসা, ছাত্রাবাস ও এতিমখানা।
নাপিত পুকুরিয়া গাউছিয়া সুন্নিয়া দাখিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) মাওলানা সেলিম উদ্দিন নঈমী জানান, বর্ষার টানা বর্ষনে দ্রুত ভাঙ্গছে নাপিত পুকুরিয়া উদলবুনিয়া খাল। খালের ভাঙ্গনে মসজিদ মাদ্রাসা ও এতিম খানা ভাঙ্গনের মুখে পড়েছে। অতি সত্বর ভাঙ্গন ঠেকাতে না পারলে এই বর্ষায় খালে বিলীন হয়ে যাবে ২০ লক্ষাধিক টাকা ব্যয়ে নবনির্মিত মসজিদ, মাদ্রাসাসহ এতিমখানা। মাদ্রাসা ও এতিমখানার ৩ শতাধিক শিক্ষার্থী রয়েছে প্রতিনিয়ত ভাঙ্গন আতঙ্কে।
অন্যদিকে ভাঙ্গনের ঝুঁকিতে রয়েছে এলাকার দেড় শতাধিক হতদরিদ্র পরিবার। যাদের থাকার জন্য ভিটার ঐ ঘরটিই একমাত্র বসতভিটা। বসতভিটা হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে এই পরিবারগুলো। ভাঙ্গনের ভয়ে নির্ঘুম রাত কাটছে এসব এলাকার বাসিন্দাদের।
স্থানীয় এসকে মুজিব জানান, নাপিত পুকুরিয়া নদী তীরবর্তী বাসিন্দারা রয়েছে ভাঙ্গন আতঙ্কে। ভিটে বাড়ি হারানোর আশংকায় দিন কাটছে তাদের। পাশাপাশি এলাকার বৃহত্তম মসজিদটি নদী ভাঙ্গনের মুখে।
নদী ভাঙ্গনরোধে এলাকার সাংসদসহ সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এলাকাবাসী।
নাপিত পুকুরিয়া গাউছিয়া সুন্নিয়া দাখিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) মাওলানা সেলিম উদ্দিন নঈমী জানান, বর্ষার টানা বর্ষনে দ্রুত ভাঙ্গছে নাপিত পুকুরিয়া উদলবুনিয়া খাল। খালের ভাঙ্গনে মসজিদ মাদ্রাসা ও এতিম খানা ভাঙ্গনের মুখে পড়েছে। অতি সত্বর ভাঙ্গন ঠেকাতে না পারলে এই বর্ষায় খালে বিলীন হয়ে যাবে ২০ লক্ষাধিক টাকা ব্যয়ে নবনির্মিত মসজিদ, মাদ্রাসাসহ এতিমখানা। মাদ্রাসা ও এতিমখানার ৩ শতাধিক শিক্ষার্থী রয়েছে প্রতিনিয়ত ভাঙ্গন আতঙ্কে।
অন্যদিকে ভাঙ্গনের ঝুঁকিতে রয়েছে এলাকার দেড় শতাধিক হতদরিদ্র পরিবার। যাদের থাকার জন্য ভিটার ঐ ঘরটিই একমাত্র বসতভিটা। বসতভিটা হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে এই পরিবারগুলো। ভাঙ্গনের ভয়ে নির্ঘুম রাত কাটছে এসব এলাকার বাসিন্দাদের।
স্থানীয় এসকে মুজিব জানান, নাপিত পুকুরিয়া নদী তীরবর্তী বাসিন্দারা রয়েছে ভাঙ্গন আতঙ্কে। ভিটে বাড়ি হারানোর আশংকায় দিন কাটছে তাদের। পাশাপাশি এলাকার বৃহত্তম মসজিদটি নদী ভাঙ্গনের মুখে।
নদী ভাঙ্গনরোধে এলাকার সাংসদসহ সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এলাকাবাসী।